এ
নিয়ে প্রায়ই অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটছে। কেউ এব্যাপারে প্রতিবাদ করলে অশ্লীল
গালিগালাজ এমনকি অনেক সময় লাঞ্চনার শিকার হতে হয়। আজ রোববার এমনি এক ঘটনার
প্রতিবাদ করে কসাইদের আক্রোশের শিকার হন আলগী মনোহরপুর গ্রামের বাবুল ও
এমরান।
ভুক্তভোগীরা জানান, ঘটনারদিন দুপুরে তারা তাবলিগ জামাতের সদস্যদের জন্য বা
জারের জাকির কসাইয়ের দোকান থেকে ২ কেজি গরুর মাংস কিনেন। মাংস মাপার সময় ওই দোকানের কর্মচারী রমজান তাড়াহুরো করে মেপে ক্রেতা বাবুলকে দিয়ে দেয়।
এসময় মাপের ব্যাপারে তার সাথে আসা এমরানের সন্দেহ হলে তারা অন্য দোকানে গিয়ে পুনরায় তা পরিমাপ করে ২ কেজিতে আড়াইশ গ্রাম কম পান। সাথেসাথে তারা ওই দোকানে গিয়ে এর প্রতিবাদ করলে জাকির কসাইয়ের ভাই জুয়েল ও তাদের কর্মচারী রমজান তাদের সাথে অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করে বলে সব দোকানেই কেজিতে এক/দুইশ গ্রাম কম হয় আর তাই ক্রেতাদের মেনে নিতে হবে। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে তারা ছুরি নিয়ে ক্রেতাদের দিকে তেড়ে আসে। পরে মাধবদী পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর মকবুল হোসেনের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়।
বাজার করতে আসা কয়েকজন ক্রেতা জানান, মাধবদী বাজারের মাংসের দোকানগুলোতে মাপজোখ নিয়ে প্রায়ই ক্রেতাদের সাথে কসাইদের বাগবিতন্ডা হয়। কখনো কখনো তা হাতাহাতিতে রূপ নেয়।
উল্লেখ্য, জাকির কসাই, সফি কসাইসহ বিভিন্ন কসাইয়ের নামে চুরির গরু সহ অসুস্থ গরু জবাই করে বিক্রির অভিযোগ রয়েছে।
এদিকে স্থানীয় পৌরসভার স্যানিটারী ইন্সপেক্টর এসব ব্যাপারে তদারকি করার কথা থাকলেও যথাযথভাবে এ দায়িত্ব পালন না করায় বাড়ছে বিপত্তি।
এব্যাপারে স্থানীয় পৌর মেয়র হাজী মো: মোশাররফ হোসেন মানিকের সাথে আলাপ করলে শীঘ্রই ব্যবস্থা নেবেন বলে এই প্রতিবেদককে জানিয়েছেন।
ভুক্তভোগীরা জানান, ঘটনারদিন দুপুরে তারা তাবলিগ জামাতের সদস্যদের জন্য বা
জারের জাকির কসাইয়ের দোকান থেকে ২ কেজি গরুর মাংস কিনেন। মাংস মাপার সময় ওই দোকানের কর্মচারী রমজান তাড়াহুরো করে মেপে ক্রেতা বাবুলকে দিয়ে দেয়।
এসময় মাপের ব্যাপারে তার সাথে আসা এমরানের সন্দেহ হলে তারা অন্য দোকানে গিয়ে পুনরায় তা পরিমাপ করে ২ কেজিতে আড়াইশ গ্রাম কম পান। সাথেসাথে তারা ওই দোকানে গিয়ে এর প্রতিবাদ করলে জাকির কসাইয়ের ভাই জুয়েল ও তাদের কর্মচারী রমজান তাদের সাথে অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করে বলে সব দোকানেই কেজিতে এক/দুইশ গ্রাম কম হয় আর তাই ক্রেতাদের মেনে নিতে হবে। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে তারা ছুরি নিয়ে ক্রেতাদের দিকে তেড়ে আসে। পরে মাধবদী পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর মকবুল হোসেনের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়।
বাজার করতে আসা কয়েকজন ক্রেতা জানান, মাধবদী বাজারের মাংসের দোকানগুলোতে মাপজোখ নিয়ে প্রায়ই ক্রেতাদের সাথে কসাইদের বাগবিতন্ডা হয়। কখনো কখনো তা হাতাহাতিতে রূপ নেয়।
উল্লেখ্য, জাকির কসাই, সফি কসাইসহ বিভিন্ন কসাইয়ের নামে চুরির গরু সহ অসুস্থ গরু জবাই করে বিক্রির অভিযোগ রয়েছে।
এদিকে স্থানীয় পৌরসভার স্যানিটারী ইন্সপেক্টর এসব ব্যাপারে তদারকি করার কথা থাকলেও যথাযথভাবে এ দায়িত্ব পালন না করায় বাড়ছে বিপত্তি।
এব্যাপারে স্থানীয় পৌর মেয়র হাজী মো: মোশাররফ হোসেন মানিকের সাথে আলাপ করলে শীঘ্রই ব্যবস্থা নেবেন বলে এই প্রতিবেদককে জানিয়েছেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন