বুধবার, ১৫ জুন, ২০১৬

স্ত্রীর মার খেয়ে বনবাসে ৪৮ বছর



স্ত্রীর ওপর রাগ করে ৪৮ বছর ধরে বনে বাস করছেন এক ব্যাক্তি। এটা কোনো ঠাকুরমার ঝুলির গল্প নয়। একেবারে বাস্তব। ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের ৭১ বছরের বৃদ্ধ কেন্নাচাপ্পা গৌড়া ঘর ছেড়েছিলেন সেই ১৯৬৮ সালে। এরপর থেকে একা একা তাঁর বাড়ি থেকে প্রায় ১৩০ কিলোমিটার দূরে সুলিয়া এলাকার মারগাঞ্জ অভয়ারণ্যে বাস করছেন তিনি।

সম্প্রতি ভারতের একটি টেলিভিশন চ্যানেলের অনুসন্ধানে উঠে আসে তাঁর বনবাস জীবন কাহিনী। এরপর তাঁকে নিয়ে খবর প্রকাশ করে দেশটির অনেক সংবাদমাধ্যমই।


২২ বছর বয়সে ষাটষট্টি সালে বিয়ে করেছিলেন কেন্নাচাপ্পা। স্ত্রী উমা ছিলেন রাগী প্রকৃতির। একদিন কথা কাটাকাটির কারণে স্ত্রী তাঁকে পরিবারের সদস্যদের সামনে গায়ে হাত তোলেন। সেদিনই রাগে-ক্ষোভে বনবাসী হন কেন্নাচাপ্পা। বাড়ি ছাড়ার সময়ে প্রতিজ্ঞা করেন, যত দিন পর্যন্ত উমা না মারা যাবেন তত দিন তিনি বাড়ি ফিরবেন না। এরপর থেকে বনে বনেই কাটছে ৭১ বছর বয়েসী এই বৃদ্ধের জীবন।

এদিকে জিনিউজের অনুসন্ধানে জানা গেছে, যে নারীর জন্য ঘর ছেড়েছেন কেন্নাচাপ্পা সেই নারী অর্থাৎ তাঁর স্ত্রী এখনো জীবিত। কয়েক বছর আগে স্বামীর সন্ধান পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু স্বামীকে ফিরিয়ে আনতে যাননি এবং তাঁর একমাত্র ছেলেকেও বাবার কাছে যেতে দেননি উমা। তাঁর বিশ্বাস, স্রষ্টা কপালে যা লিখে রেখেছেন তাই হবে।

এদিকে টেলিভিশন চ্যানেল ইন্ডিয়া টাইমসকে কেন্নাচাপ্পা গৌড়া জানান, নারকেল পাতা দিয়ে বানানো একটি ছোট্ট ঘরে থাকেন তিনি। জঙ্গলে কৃষিকাজ করে উৎপন্ন আলু দিয়ে বানানো খাবার খেয়েই কাটে তাঁর দিন। এভাবেই এত বছর বেঁচে আছেন তিনি।স্ত্রী মার খয়েে বনবাসে ৪৮ বছর
ববর্িাতা ডস্কে
স্ত্রীর ওপর রাগ করে ৪৮ বছর ধরে বনে বাস করছনে এক ব্যাক্ত।ি এটা কোনো ঠাকুরমার ঝুলরি গল্প নয়। একবোরে বাস্তব। ভারতরে তামলিনাড়ু রাজ্যরে ৭১ বছররে বৃদ্ধ কন্নোচাপ্পা গৌড়া ঘর ছড়েছেলিনে সইে ১৯৬৮ সাল।ে এরপর থকেে একা একা তাঁর বাড়ি থকেে প্রায় ১৩০ কলিোমটিার দূরে সুলয়িা এলাকার মারগাঞ্জ অভয়ারণ্যে বাস করছনে তনি।ি

সম্প্রতি ভারতরে একটি টলেভিশিন চ্যানলেরে অনুসন্ধানে উঠে আসে তাঁর বনবাস জীবন কাহনিী। এরপর তাঁকে নয়িে খবর প্রকাশ করে দশেটরি অনকে সংবাদমাধ্যমই।

২২ বছর বয়সে ষাটষট্টি সালে বয়িে করছেলিনে কন্নোচাপ্পা। স্ত্রী উমা ছলিনে রাগী প্রকৃতরি। একদনি কথা কাটাকাটরি কারণে স্ত্রী তাঁকে পরবিাররে সদস্যদরে সামনে গায়ে হাত তোলনে। সদেনিই রাগ-েক্ষোভে বনবাসী হন কন্নোচাপ্পা। বাড়ি ছাড়ার সময়ে প্রতজ্ঞিা করনে, যত দনি র্পযন্ত উমা না মারা যাবনে তত দনি তনিি বাড়ি ফরিবনে না। এরপর থকেে বনে বনইে কাটছে ৭১ বছর বয়সেী এই বৃদ্ধরে জীবন।

এদকিে জনিউিজরে অনুসন্ধানে জানা গছে,ে যে নারীর জন্য ঘর ছড়েছেনে কন্নোচাপ্পা সইে নারী র্অথাৎ তাঁর স্ত্রী এখনো জীবতি। কয়কে বছর আগে স্বামীর সন্ধান পয়েছেলিনে তনি।ি কন্তিু স্বামীকে ফরিয়িে আনতে যাননি এবং তাঁর একমাত্র ছলেকেওে বাবার কাছে যতেে দনেনি উমা। তাঁর বশ্বিাস, স্রষ্টা কপালে যা লখিে রখেছেনে তাই হব।ে

এদকিে টলেভিশিন চ্যানলে ইন্ডয়িা টাইমসকে কন্নোচাপ্পা গৌড়া জানান, নারকলে পাতা দয়িে বানানো একটি ছোট্ট ঘরে থাকনে তনি।ি জঙ্গলে কৃষকিাজ করে উৎপন্ন আলু দয়িে বানানো খাবার খয়েইে কাটে তাঁর দনি। এভাবইে এত বছর বঁেচে আছনে তনি।ি

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন