নরসিংদী প্রতিনিধিঃ
নরসিংদীর পলাশে বিশিষ্ট্য সমাজ সেবক ও ব্যবসায়ী শহিদ হোসেনকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। মামলার ভিবরনে ও শহিদের কাছ থেকে জানা যায়, জমির বায়না পত্র দলিল নিয়ে মিথ্যা মামলা দিয়েছে রহিমা বেগম ৫ লক্ষ ৫২ হাজার টাকা দিয়ে ১১ লক্ষ টাকার দাবি করছে রহিমা বেগম। গত ১৬/৩/২০১৪ ইং তারিখে ৪ শতাংশ জমির মোট মূল্য ১১ লক্ষ টাকা দাম ধরে বায়না বাবদ ৩ লক্ষ টাকা ও আট লক্ষ টাকা বাকী রেখে বায়না দলিল করা হয়। কিন্তু ৫/৬/২০১৬ইং তারিখে আদালতে একটি মামলা করে অভিযোগে বলেন, যে রহিমা বেগম জমির জন্য ৩ লক্ষ টাকা বায়না করে ঐ দিনই কাজের জন্য দেশের বাইরে জর্ডান চলে যায়, এবং জর্ডান থেকে শহিদ হোসেনকে বিভিন্ন তারিখে জমির বাকী থাকা ৮ লক্ষ টাকা ওয়েষ্টান ইউনিয়নের মাধ্যমে প্রদান করেন। এবং শহিদ নিজে উক্র টাকা গ্রহণ করেন তার সাথে
¯^র্ণালংকারের মাধ্যমেও বক্রী টাকা পরিশোধ করেন রহিমা। এদিকে আবারও গত ১১/৭/২০১৬ইং তারিখে ব্যাংক চেক প্রদান করেছে বলে আদালতে আরেকটি অভিযোগ করেন রহিমা বেগম। এ অভিযোগে বলেন যে, রহিমা বেগমের সহিত পূর্ব পরিচয়ের সুত্র ধরে রহিমার কাজের জন্য দেশের বাহিরে অর্থাৎ জর্ডান থাকার সময় শহিদ হোসেন রহিমার কাছ থেকে বিভিন্ন ¯^র্ণালংকারসহ নগদ টাকা হাওলাত হিসেবে নেন। শর্ত থাকে দেশে আসলে রহিমার পাওনা টাকা পরিশোধ করে দিবেন শহিদ হোসেন। কিন্তু দেশে এসে রহিমা পাওনা টাকা চাইলে শহিদ তাকে ১/৩/২০১৬ইং তারিখে জনতা ব্যাংকের একটি চেক বই প্রদান করেছে বলে অভিযোগ করেন আদালতে। এদিকে শহিদ হোসেন পলাশ থানায় গিয়ে নানা জরুরী কিছু কাগজপত্র সহ চেক বই এর একটি পাতা ১/২/২০১৬ইং তারিখে হারানোর বিষয়টি জানান। এ ছাড়াও জমির যে, বাকী থাকা আট লক্ষ টাকা পাওয়ার বিষয়ে সংবাদকর্মীদের কাছে বলেন, ৩ লক্ষ টাকা বায়নার সময় দেন ও রহিমা বেগম বিদেশ থাকার সময় বিভিন্ন তারিখে ওয়েষ্টান ইউনিয়নের মাধ্যমে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা করে আমাকে আরও ২ লক্ষ ৫২ হাজার টাকা দেন, ¯^র্ণালংকারের অভিযোগটি একদম মিথ্যা কথা বলেছেন আদালতে। শুধু তাই না আমার নামে আদালতে গিয়ে ১১ লক্ষ টাকার দাবি করে মিথ্যা মামলা করেছেন রহিমা। আমি একজন সহজ সরল মনের মানুষ বলেই রহিমা বেগম আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেছে তা ছাড়াও বিভিন্ন সন্ত্রাস বাহিনী দিয়ে আমাকে ভয় দেখাচ্ছে যেন আমি রহিমাকে জমির দলিল করে দেই, আপনারাই বলেন তো? ৫ লক্ষ ৫২ হাজার টাকা পেয়ে আমি ১১ লক্ষ টাকার জমি দিয়ে দিব? আমি আইনমান্যকারী আমার বিশ্বাস আদালতের রায় আমার পক্ষেই আসবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন