দুর্নীতি মুক্ত, বাল্যবিবাহ বন্ধ ও অসামাজিক কাজ-কর্ম বন্ধ করার লক্ষ্যে পলাশ উপজেলায় কর্মরত সাংবাদিকদের সহযোগিতা চেয়ে মতবিনিময় করেছেন পলাশের নবাগত ইউএনও ভাস্কর দেবনাথ বাপ্পী। আজ বুধবার দুপুরে উপজেলার সম্মেলন কক্ষে এ মতবিনিময় সভায় নবাগত ইউএনও সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, সাংবাদিকতা একটি মহান পেশা। এ পেশার সাথে
আপনারাসহ যারা জড়িত আমি সবাইকে সম্মান করি। তিনি আরো বলেন, আমি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একজন প্রতিনিধি হিসাবে আপনাদের উপজেলায় দায়িত্ব নিয়ে এসেছি। আপনাদের সহযোগিতা পেলে এলাকার মাদক, চাঁদাবাজি,দুর্নীতি, ইভটিজিং ও বাল্যবিবাহ বন্ধ সহ অবকাঠামোগত উন্নয়ন করে প্রজেটিভ একটি পলাশ উপজেলা গড়তে চাই। নবাগত ইউএনও“র সাথে মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন, পলাশ উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এস.এম শফি, সাধারণ সম্পাদক আশাদউল্লাহ মনা, সহ সভাপতি আক্তারুজ্জামান, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির,নূরে-আলম রনী, সাংবাদিক শরীফ ইকবাল রাসেল, আল-আমিন মিয়া, মোবারক হোসেন, তারেক পাঠান, সাইফুল ইসলাম প্রমূখ।
তাছাড়া তাঁহার নেতৃত্ত্বে ১৯৮৮-৮৯ সালে কুড়াইতলী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একটি পুরস্কার বিতরণী সভা অনুষ্ঠিত হয় । উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন পলাশ উপজেলা শিক্ষা অফিসার বাবু ইন্দ্র ভূষণ দেব উপস্থিত ছিলেন । উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন জনাব খন্দকার মোফাখ্খার হোসেন আশিক ।
উত্তরমুছুনআসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নরসিংদী -২ (পলাশ ) আসনের আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী , তিনি ঢাকা রামপুরা একরামুন্নেছা উচ্চ বালক বিদ্যালয়ে ৬ষ্ঠ শ্রেনী থেকে দশম শ্রেনী পর্যন্ত লেখা পড়া করে ১৯৮৭ সালে এস.এস.সি পাশ করেন, তিনি সাবেক মেধাবী ছাত্রনেতা ও কালীগঞ্জ শ্রমিক কলেজের ছাত্রলীগ নেতা (১৯৮৮-৯০) এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের (১৯৯১-৯৫) ইংরেজি বিভাগের ছাত্র ছিলেন , যিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ছাত্রলীগ নেতা মুনির ভাই ও জাহানঙ্গীর ভাইদের সাথে “বঙ্গবন্ধুর সৈনিক” হিসাবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্র লীগের মিছিলে নিয়মিতই ছিলেন । তিনি ১৯৮৫ সালে নবম শ্রেনীতে লেখা পড়া করার সময় “ ছাত্র উন্নয়ণ সংঘ ” নামে একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন । উক্ত সংঘের আহবানে ১৯৯১ সালে পলাশ উপজেলার ৪৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ১৫ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেনী ও ৭ম শ্রেনীর মোট ২৬৫ জন শিক্ষার্থী “ পুরস্কার বিতরণী পরীক্ষায় “ অংশগ্রহণ করে ছিল । তখন কাজের সুবিধার্থে ২টি পরীক্ষা কেন্দ্র স্থাপ্ন করা হয় –একটি পারুলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ও অন্যটি ঘোড়াশাল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে । ১৯৯২ সালে পুরস্কার বিতরনী সভা অনুষ্ঠিত হয় পলাশ উপজেলার ‘ গয়েশপুর পদ্মলোচন উচ্চ বিদ্যালয়ে, উক্ত সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সদস্য জনাব আব্দুল বাতেন খাঁন, বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন নরসিংদীর পুলিশ সুপার , জেলা প্রশাসক জনাব আবদুস সামাদ মল্লিক ,থানা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব মোঃ আমিনুল ইসলাম ,শিক্ষা অফিসার জনাব রুহুল আমিন প্রমুখ। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন জনাব খন্দকার মোফাখ্খার হোসেন আশিক, তখন বি.এন.পি-জামায়াত উক্ত সভাটি বানচাল করার চেষ্ঠা করে ব্যার্থ হয় ।
উত্তরমুছুনতাছাড়া তাঁহার নেতৃত্ত্বে ১৯৮৮-৮৯ সালে কুড়াইতলী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একটি পুরস্কার বিতরণী সভা অনুষ্ঠিত হয় । উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন পলাশ উপজেলা শিক্ষা অফিসার বাবু ইন্দ্র ভূষণ দেব উপস্থিত ছিলেন । উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন জনাব খন্দকার মোফাখ্খার হোসেন আশিক ।
তাছাড়া ১৯৮৯-৯০ সালে পলাশ উপজেলা ‘ডাকবাংলা” অডিটরিয়ামেরব হল রুমে “পুরস্কার বিতরণী সভা” অনুষ্ঠিত হয় । উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন জনাব খন্দকার মোফাখ্খার হোসেন আশিক ।
কালীগঞ্জ শ্রমিক কলেজের ছাত্র লীগের পূর্বাঞ্চলীয় কমিটির সহ-সভাপতি থাকার কারনে তৎকালীন এরশাদ বা বি. এন. পি’ সরকারের কোন প্রকার সাহায্য-সহযোগিতা না পেয়ে স্তিমিত হয়ে পড়ে । এরশাদ - বি. এন. পি’ সমর্থিত ছাত্রনেতারা আলাদা সংগঠন করে একই কর্মসূচি নিয়ে এ গিয়ে যায় আর ছাত্র উন্নয়ণ সংঘের জরুরী কাগজপত্র, সীল চুরি করে নগদ টাকা নিয়ে যায় ।
বর্তমান পলাশ উপজেলা আওায়ামায়ী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কবির মৃধা ছাত্র জীবনে পলাশ উপজেলা ছাত্র উন্নয়ণ সংঘের একটি গুরুত্ত্বপূর্ণ দায়িত্ত্বে ছিলেন ।
উদ্ভাবনী শক্তি দিয়ে ব্যাতিক্রমধর্মী মতবিনিময় করলেন
===========================
গত কাল ২১/১০/২০১৮ইং তারিখে ,
আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী জনাব খন্দকার মোফাখ্খার হোসেন (খন্দকার মাষ্টার) নিজ নির্বাচনী এলাকায় আমজনতার মাঝে মত প্রকাশ করেন । আদর্শ শিক্ষক নির্বাচনী মতবিনিময় সভা করতে গিয়েও রোল মডেল হয়েগেলেন আমাদের স্যার । নিজ নির্বাচনী এলাকায় কৃষক , শ্রমিক, দোকানী ,পান বিক্রেতা,ঔষধ বিত্রেতা ,ব্যবসায়ী, সব্জ্বি বিক্রেতা ,চা-বিক্রেতা তথা সকল পেশাজীবী মানুষের সাথে মত বিনিময় করে এবং নৌকা মার্কার পক্ষে ভোট চেয়েছেন ।
“মত বিনিময়” করার সময় সময় মাইকে-স্পিকারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ন মেলা ও ঊন্নয়ন বিষয়ক ৭টী বক্তব্য বার বার বেজে উঠছিল , এ যেন নতুন চমক। বাংলাদেশের কোন মনোনয়ন প্রত্যাশী প্রার্থীকে এ ধরনের উদ্ভাবনী শক্তি দিয়ে ব্যাতিক্রম ধর্মী মতবিনিময় করতে দেখা করতে যায় নি , তিনি চান প্রত্যেক মনোনয়ন প্রত্যাশী যেন এমনি ভাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ণ কর্মকান্ডের প্রচারনামূলক মতবিনিময় করে থাকেন।
টাকা ছাড়া সাংবাদিক চাই।
উত্তরমুছুন