মঙ্গলবার, ১৭ জুলাই, ২০১৮

নরসিংদী ২ আসন’ আওয়ামীলীগে জনপ্রিয় ডা. দিলিপ



আল-আমিন মিয়া, নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সম্ভাব্য প্রার্থীদের আগাম গণসংযোগে এলাকায় প্রাণচাঞ্চল্য বিরাজ করছে। তৃণমূলের নেতাকর্মীদের বাড়ছে কদর। চায়ের আড্ডায় গরম চুমুকে প্রধান আলোচ্য বিষয় কে পাচ্ছেন ‘নৌকা’। আওয়ামী লীগ চায়, এ আসনে তাদের বিজয় ধরে রাখতে। অন্যদিকে বিএনপির আশা তাদের পুরনো আসন পুনরুদ্ধার। জানা গেছে,স্বাধীনতার পরবর্তী সময় থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সরকার গঠন করলেও পলাশ
আসনে বিজয়ের মুখ দেখেনি আওয়ামীলীগ। ১৯৯১ সাল থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত বরাবরই ড. আবদুল মঈন খান এ আসন থেকে নির্বাচনে জয়ী হয়ে এমপি ও মন্ত্রীত্ব লাভ করেন। সে সময়কার পলাশ উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রয়াত সভাপতি হাসানুল হক হাসান, ঘোড়াশালের মিয়া পরিবারের সন্তান খায়রুল কবির ও নৌ বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত অফিসার নুরুল ইসলাম আওয়ামীলীগের প্রার্থী হিসেবে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে বিপুল ভোটে পরাজীত হন। দীর্ঘ বছরের পরাজয়ের গ্লানী ও সাংগঠনিক দুর্বলতা নিয়ে ২০০৪ সালে সম্মেলনের মাধ্যমে উপজেলা আওয়ামীলীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. আনোয়ারুল আশরাফ খান দিলিপকে সভাপতি হিসেবে নির্বাচীত করে পলাশের তৃণমূল আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা। তখন থেকেই পাল্টে যায় আওয়ামীলীগের রাজনৈতিক অঙ্গন। সভাপতি ডা. আনোয়ারুল আশরাফ খান দিলিপ রাজনৈতিক বিচ¶নতায় খুব অল্প সময়ে আওয়ামীলীগের দুর্বল সংগঠনকে শক্ত অবস্থানে নিয়ে আসেন। যার প্রতিফলন হিসেবে ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রথম বারের মতো বিএনপির ঘাঁটি থেকে ড. আবদুল মঈন খানকে বিপুল ভোটে পরাজীত করে বিজয় অর্জন করেন। এ বিজয়ের মধ্যে দিয়ে উপজেলা আওয়ামীলীগ দেখে স্বার্থকতার মুখ। এরপর আর থেমে যায়নি আওয়ামীলীগ। দলীয় প্রার্থী দিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান,পৌরসভার মেয়র ও চারটি ইউনিয়নের আসন গুলোকেও অর্জন করে নেয়। সর্বশেষ ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারী নির্বাচনে মহাজোট থেকে নৌক প্রতীকে জাসদ নেতা জাহিদুল কবিরকে মনোনয়ন দিলে অনেকটা বিভ্রান্তীকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হয় নেতাকর্মীদের। সে সময় সভাপতি, আওয়ামীলীগের শক্ত অবস্থান ধরে রাখার জন্য তার আপন ছোট ভাই কামরুল আশরাফ খান পোটনকে সতন্ত্র প্রার্থী দিয়ে মহাজোটের প্রার্থীকে বিপুল ভোটে পরাজীত করে সংসদ সদস্যের পদটি পুনরায় দখলে নেয়। এদিকে পলাশ আসনের বর্তমান এমপি কামরুল আশরাফ খান পোটন তার বড় ভাই উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ডা. আনোয়ারুল আশরাফ খান দিলিপকে একাদশ নির্বাচনে এ আসন ছেড়ে দেওয়ার কথা জানান। তৃণমূলের নেতাকর্মীরাও চায়, এ আসনে দলীয় মনোনয়ন নিয়ে ডা. আনোয়ারুল আশারাফ খান দিলিপ একাদশ সংসদ নির্বাচন করুক। যে কারণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম  (ফেসবুকে) তৃণমূলের নেতাকর্মীরা ডা. দিলিপকে পছন্দের প্রার্থী হিসাবে সমর্থন দিয়ে বিগত সময়ে পলাশের উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে বিভিন্ন পোস্ট দিচ্ছেন। যার কারণে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম (ফেসবুকে) আসলেই ডা. দিলিপ ও পলাশের উন্নয়নের চিত্র দেখা যায়।
অন্যদিকে একাদশ সংসদ নির্বাচনে মহাজোটের শরীক দল জাতীয় সমাজতান্ত্রীক দল (জাসদ) থেকে পলাশ আসনে পুনরায় দলীয় মনোনয়ন নিতে মাথাচারা দিয়ে উঠেছে। এই নির্বাচনী আসনে গত এক বছরে জাসদ থেকে কয়েকটি সভা সমাবেশও করা হয়। অপর দিকে একসময়ে পলাশের রাজনৈতিক মাঠে জাতীয় পার্টি ছিল দ্বিতীয় অবস্থানে। কিন্তু সাংঠগনিক দুর্বলতা ও নেতৃত্বের অভাবে তা এখন তৃতীয় অবস্থানে চলে এসেছে। পলাশের অধিকাংশ নেতাকর্মী ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের সাথে লিয়াজু করে চলছে। নবম ও দশম নির্বাচনে এ আসনে জাতীয় পার্টি সরাসরি আওয়ামীলীগের পক্ষে অবস্থান নেয়। জাতীয় পার্টির অধিকাংশ নেতা জানান, নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ড. আব্দুল মঈন খানকে পরাজীত করে আওয়ামীলীগের বিজয় অর্জনে জাতীয় পার্টি বিরাট ভূমিকা পালন করে। পলাশ উপজেলা জাতীয় পার্টির অধিকাংশ নেতাকর্মীরা জানান, এবার একাদশ নির্বাচনে আমাদের পার্টি থেকে একক প্রার্থী দেওয়া হবে। ইতি মধ্যে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য আজম খান জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ সহ বিভিন্ন এলাকায় এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেছে। ঘাঁটি ফিরে পেতে চায় বিএনপিঃ গত ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পলাশের বিএনপির শক্ত ঘাঁটির প্রথম পরাজয় হয়। এরপর থেকে একেএকে উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌর মেয়র ও ইউনিয়ন পরিষদ গুলোও চলে যায় ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগের কব্জায়। এতে করে ভেঙে পড়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের মনোবল। সেই সাথে মামলা হামলার ভয়ে অনেকটা কোনঠাসা হয়ে পড়তে হয় বিএনপিকে। নিজেদের ঘাঁটি পুনরায় ফিরে পেতে বিভিন্ন সভা সমাবেশের মাধ্যমে সক্রিয় হয়ে উঠছে পলাশ উপজেলা বিএনপির রাজনৈতিক অঙ্গন। তবে পলাশ উপজেলা বিএনপির  অধিকাংশ নেতাকর্মীরা জানান, পলাশে এখনো বিএনপির ঘাঁটি রয়েছে। যা একটি সুষ্ঠ নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ মিলবে।





৬টি মন্তব্য:

  1. আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নরসিংদী -২ (পলাশ ) আসনের আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী , তিনি ঢাকা রামপুরা একরামুন্নেছা উচ্চ বালক বিদ্যালয়ে ৬ষ্ঠ শ্রেনী থেকে দশম শ্রেনী পর্যন্ত লেখা পড়া করে ১৯৮৭ সালে এস.এস.সি পাশ করেন, তিনি সাবেক মেধাবী ছাত্রনেতা ও কালীগঞ্জ শ্রমিক কলেজের ছাত্রলীগ নেতা (১৯৮৮-৯০) এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের (১৯৯১-৯৫) ইংরেজি বিভাগের ছাত্র ছিলেন , যিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ছাত্রলীগ নেতা মুনির ভাই ও জাহানঙ্গীর ভাইদের সাথে “বঙ্গবন্ধুর সৈনিক” হিসাবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্র লীগের মিছিলে নিয়মিতই ছিলেন । তিনি ১৯৮৫ সালে নবম শ্রেনীতে লেখা পড়া করার সময় “ ছাত্র উন্নয়ণ সংঘ ” নামে একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন । উক্ত সংঘের আহবানে ১৯৯১ সালে পলাশ উপজেলার ৪৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ১৫ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেনী ও ৭ম শ্রেনীর মোট ২৬৫ জন শিক্ষার্থী “ পুরস্কার বিতরণী পরীক্ষায় “ অংশগ্রহণ করে ছিল । তখন কাজের সুবিধার্থে ২টি পরীক্ষা কেন্দ্র স্থাপ্ন করা হয় –একটি পারুলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ও অন্যটি ঘোড়াশাল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে । ১৯৯২ সালে পুরস্কার বিতরনী সভা অনুষ্ঠিত হয় পলাশ উপজেলার ‘ গয়েশপুর পদ্মলোচন উচ্চ বিদ্যালয়ে, উক্ত সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সদস্য জনাব আব্দুল বাতেন খাঁন, বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন নরসিংদীর পুলিশ সুপার , জেলা প্রশাসক জনাব আবদুস সামাদ মল্লিক ,থানা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব মোঃ আমিনুল ইসলাম ,শিক্ষা অফিসার জনাব রুহুল আমিন প্রমুখ। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন জনাব খন্দকার মোফাখ্খার হোসেন আশিক, তখন বি.এন.পি-জামায়াত উক্ত সভাটি বানচাল করার চেষ্ঠা করে ব্যার্থ হয় ।
    তাছাড়া তাঁহার নেতৃত্ত্বে ১৯৮৮-৮৯ সালে কুড়াইতলী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একটি পুরস্কার বিতরণী সভা অনুষ্ঠিত হয় । উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন পলাশ উপজেলা শিক্ষা অফিসার বাবু ইন্দ্র ভূষণ দেব উপস্থিত ছিলেন । উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন জনাব খন্দকার মোফাখ্খার হোসেন আশিক ।
    তাছাড়া ১৯৮৯-৯০ সালে পলাশ উপজেলা ‘ডাকবাংলা” অডিটরিয়ামেরব হল রুমে “পুরস্কার বিতরণী সভা” অনুষ্ঠিত হয় । উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন জনাব খন্দকার মোফাখ্খার হোসেন আশিক ।
    কালীগঞ্জ শ্রমিক কলেজের ছাত্র লীগের পূর্বাঞ্চলীয় কমিটির সহ-সভাপতি থাকার কারনে তৎকালীন এরশাদ বা বি. এন. পি’ সরকারের কোন প্রকার সাহায্য-সহযোগিতা না পেয়ে স্তিমিত হয়ে পড়ে । এরশাদ - বি. এন. পি’ সমর্থিত ছাত্রনেতারা আলাদা সংগঠন করে একই কর্মসূচি নিয়ে এ গিয়ে যায় আর ছাত্র উন্নয়ণ সংঘের জরুরী কাগজপত্র, সীল চুরি করে নগদ টাকা নিয়ে যায় ।
    বর্তমান পলাশ উপজেলা আওায়ামায়ী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কবির মৃধা ছাত্র জীবনে পলাশ উপজেলা ছাত্র উন্নয়ণ সংঘের একটি গুরুত্ত্বপূর্ণ দায়িত্ত্বে ছিলেন ।
    উদ্ভাবনী শক্তি দিয়ে ব্যাতিক্রমধর্মী মতবিনিময় করলেন
    ===========================
    গত কাল ২১/১০/২০১৮ইং তারিখে ,
    আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী জনাব খন্দকার মোফাখ্‌খার হোসেন (খন্দকার মাষ্টার) নিজ নির্বাচনী এলাকায় আমজনতার মাঝে মত প্রকাশ করেন । আদর্শ শিক্ষক নির্বাচনী মতবিনিময় সভা করতে গিয়েও রোল মডেল হয়েগেলেন আমাদের স্যার । নিজ নির্বাচনী এলাকায় কৃষক , শ্রমিক, দোকানী ,পান বিক্রেতা,ঔষধ বিত্রেতা ,ব্যবসায়ী, সব্জ্বি বিক্রেতা ,চা-বিক্রেতা তথা সকল পেশাজীবী মানুষের সাথে মত বিনিময় করে এবং নৌকা মার্কার পক্ষে ভোট চেয়েছেন ।
    “মত বিনিময়” করার সময় সময় মাইকে-স্পিকারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ন মেলা ও ঊন্নয়ন বিষয়ক ৭টী বক্তব্য বার বার বেজে উঠছিল , এ যেন নতুন চমক। বাংলাদেশের কোন মনোনয়ন প্রত্যাশী প্রার্থীকে এ ধরনের উদ্ভাবনী শক্তি দিয়ে ব্যাতিক্রম ধর্মী মতবিনিময় করতে দেখা করতে যায় নি , তিনি চান প্রত্যেক মনোনয়ন প্রত্যাশী যেন এমনি ভাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ণ কর্মকান্ডের প্রচারনামূলক মতবিনিময় করে থাকেন।

    উত্তরমুছুন
  2. বর্তমান পলাশ উপজেলা আওায়ামায়ী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কবির মৃধা ছাত্র জীবনে পলাশ উপজেলা ছাত্র উন্নয়ণ সংঘের একটি গুরুত্ত্বপূর্ণ দায়িত্ত্বে ছিলেন

    উত্তরমুছুন
  3. তাছাড়া ১৯৮৯-৯০ সালে পলাশ উপজেলা ‘ডাকবাংলা” অডিটরিয়ামেরব হল রুমে “পুরস্কার বিতরণী সভা” অনুষ্ঠিত হয় । উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন জনাব খন্দকার মোফাখ্খার হোসেন আশিক ।

    উত্তরমুছুন
  4. তাছাড়া তাঁহার নেতৃত্ত্বে ১৯৮৮-৮৯ সালে কুড়াইতলী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একটি পুরস্কার বিতরণী সভা অনুষ্ঠিত হয় । উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন পলাশ উপজেলা শিক্ষা অফিসার বাবু ইন্দ্র ভূষণ দেব উপস্থিত ছিলেন । উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন জনাব খন্দকার মোফাখ্খার হোসেন আশিক ।

    উত্তরমুছুন
  5. গত কাল ২১/১০/২০১৮ইং তারিখে ,
    আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী জনাব খন্দকার মোফাখ্‌খার হোসেন (খন্দকার মাষ্টার) নিজ নির্বাচনী এলাকায় আমজনতার মাঝে মত প্রকাশ করেন । আদর্শ শিক্ষক নির্বাচনী মতবিনিময় সভা করতে গিয়েও রোল মডেল হয়েগেলেন আমাদের স্যার । নিজ নির্বাচনী এলাকায় কৃষক , শ্রমিক, দোকানী ,পান বিক্রেতা,ঔষধ বিত্রেতা ,ব্যবসায়ী, সব্জ্বি বিক্রেতা ,চা-বিক্রেতা তথা সকল পেশাজীবী মানুষের সাথে মত বিনিময় করে এবং নৌকা মার্কার পক্ষে ভোট চেয়েছেন ।

    উত্তরমুছুন
  6. তিনি সাবেক মেধাবী ছাত্রনেতা ও কালীগঞ্জ শ্রমিক কলেজের ছাত্রলীগ নেতা (১৯৮৮-৯০) এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের (১৯৯১-৯৫) ইংরেজি বিভাগের ছাত্র ছিলেন , যিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ছাত্রলীগ নেতা মুনির ভাই ও জাহানঙ্গীর ভাইদের সাথে “বঙ্গবন্ধুর সৈনিক” হিসাবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্র লীগের মিছিলে নিয়মিতই ছিলেন ।

    উত্তরমুছুন